আমাদের নিজেদের মোট ৪টি মাশরুম খামার এবং চুক্তিভিত্তিক মাশরুম ফার্ম হল ৩টি প্রোজেক্ট রানিং চলছে
আমাদের ৩টি ফার্ম এর মোট বিনিয়োগ ৭২.৫লক্ষ টাকা (২টি ফার্মে বীজ এবং মাশরুম চাষ হচ্ছে এবং ২টিতে ফ্রূটিং বডি অর্থাৎ মাশরুম উৎপাদন করে আসছি এছাড়াও নিজেদের ল্যাবের প্রতিনিয়ত নতুন নতুন জাত এর কাজ চলছে।
আমাদের মোট ৪টি ফার্ম এর হয়ে ১৭ জন বীজ এবং মাশরুম উৎপাদন সাথে জড়িত, ২জন ল্যাব টেকনিশিয়ান,এবং ৫জনের মার্কেটিং মোট ২৪ জনের টিম।
আমরা সারা বাংলাদেশ এ বীজ সরবারহ করে আসছি সুনামের সাথে।
আমাদের উপস্থিতি অনলাইন সেলিং প্লাটফর্ম আছে খুব স্বনামধন্যতার সাথে,
সফলতার সাথে আমরা বাংলাদেশ এর সব চেয়ে বড় মাশরুম সেলিং পেইজ (মাশরুম ঘর,ইয়াম মার্ট,তালুকদার মাশরুম এন্ড এগ্রো) পরিচালনা করে আসছি।
এছাড়াও আমারা বাংলাদেশ এর সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান (দারাজ) এর মাশরুম বীজ এবং মাশরুম জাতীয় পন্যের সবচেয়ে বড় সেলার।
মাশরুম ব্যবসা সবচেয়ে বড় সমস্যা বীজ এর রেসিপি এবং বীজ নষ্ট হওয়া যেখানে সাধারন ফার্ম বিজ উৎপাদন শতকরা ৩০-৫৫%। যেটি আমরা আমাদের দক্ষ ল্যাব টেকনিশিয়ান এর সহযোগিতায় সেটিকে ১-২% নামিয়ে আনতে পেরেছি।তার জন্য আমারা সারা বছর মাশরুম বীজ উৎপাদন করতে পারি এবং বিক্রি করতে পারি।
আমরা মাশরুম ফার্মিং এ লাভজনক এবং স্বয়ং সম্পূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান,
এছারাও মাশরুম এর জন্য প্রয়োজনীয় সকল দ্রব্য যেমন রাবার পিপি নেক ক্যাপ নিজেদের প্রতিষ্ঠান হতে সরবারহ করি আমারা নিজেদের জন্য এছাড়াও পাইকারি বিক্রি করে থাকি এর জন্য আমাদের খরচটা অনেকটা কমে যায়।
সাধারণত শুধুমাত্র মাশরুম উৎপাদন বার্ষিক ৩৪-৪৪% মার্জিন থাকে চুক্তিভিত্তিক মাশরুম চাষ এটা বেড়ে ৪৯% পযন্ত হয় সর্বনিম্নই এবং শীতকালে সেটি বেড়ে ১০০% হয়ে যায়।
আমরা এখন যেভাবে ভাবে বিনিয়োগ নিচ্ছি তাহা আংশিক বর্ণনা করা হলঃ
দুইটি প্লট খালি আছে ।যাহা প্রতিটি ১০শতাংশ করে।যেহেতু আমরা ইতিমধ্যে এটার বাজেটিং এবং উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করেছি তাই তার সংক্ষিপ্ত হিসাব নিন্মরুপঃ
এককালীন পরিশোধ এর মাধ্যমে ৮,৫০,০০০(আট লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকার পরিমাণে বীজ বা ¯পন বিনিয়োগকারি ক্রয় করিবে। টাকার পরিমানে সে বীজের অংঙ্ক হল প্রতি ছয় মাসে ৩০৩৫৭≅ ( ত্রিশ হাজার তিনশত সাতান্ন) পিস বীজ যাহা ৮০০ গ্রাম প্রতি পিস বীজ ২৮ টাকা আনুপাতে বিনিয়োগকারিকে বীজ গ্রহন করিবে । অত্র ৮,৫০,০০০টাকা শুধু মাত্র এককালীন বীজ বাবদ দেওয়া হবে বিনিয়োগকারি । বাকি ফার্ম গঠন মুলক কাজ (বাঁশ, কাঠ ,জিও টেক্স , খুঁটী ,র‌্যাক,পলি , মিস্ত্রি , মোটর ইত্যাদি) সহ সকল খরচ বিনিয়োগকারিকে বহন করবে এবং এই সকল জিনিসের মালিক বিনিয়োগকারি একান্ত থাকবে।
উক্ত বীজ হতে আনুপাতিক ভাবে ১২ মাসে ৭৫৮৯.২৫≅ কেজি যাহার বাজার মূল্য ২০০ টাকা কেজি দরে তালুকদার মাশরুম এন্ড এগ্রো ক্রয় করা হবে(তৎকালিন বাজার মূল্য অনুযায়ী)।যার মোট অঙ্কের পরিমান(৭৫৮৯.২৫*২০০=১৫,১৭,৮৫০)টাকা।
খরিদ করা বীজ এর মোট মূল্য এবং বিক্রি করা মোট মাশরুম হতে বাদ দিয়ে যাহা থাকিবে তাই মোট মুনাফা হিসেবে বিবেচিত হবে যাহা অঙ্ক হিসেবে (১৫,১৭,৮৫০-৮,৫০,০০০=৬৬৭,৮৫০≅)টাকা।
অত্র মোট মুনাফা হতে ৩৫% যাহা ১ম পক্ষকে সার্ভিস চার্জ হিসেবে প্রদান করতে হবে।যাহার অঙ্কে পরিমাণ ২৩৩,৭৪৭.৫≅ (দুই লক্ষ তেত্রিশ হাজার সাতশত সাত চল্লিশ টাকা) প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবে।
৭।অবশিষ্ট ৪,৩৪,১০৩(চার লক্ষ চৌত্রিশ হাজার একশত তিন)টাকা নিট মুনাফা হিসেবে বিবেচিত হবে। যাহা ১২ মাসের হিসেবে বা পর্যন্ত (৪,৩৪,১০৩/১২=৩৬,১৭৫.২৫≅)টাকা নিট মুনাফা হিসেবে ১ম পক্ষ ২য় পক্ষকে দিতে বাধ্য থাকিবে।
৮।অত্র ৩৫% সার্ভিস চার্জ এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে (ফার্ম এর জায়গা ভাড়া, কর্মী বেতন ,পিপি ,রবার, কারেন্ট বিল , মাশরুম বহন খরচ) যাহা ১ম পক্ষ দিতে বাধ্য থাকিবে।
১২ মাসের হিসেবে বা পর্যন্ত (৩৬,১৭৫.২৫≅)টাকা নিট মুনাফা হিসেবে ১ম পক্ষ বিনিয়োগকারিকে দিতে বাধ্য থাকিবে।
উক্ত অঙ্ক হিসাব গুলো আনুপাতিক হারে করা হয়েছে অর্থাৎ উক্ত হিসাবের পর বাৎসরিক ভাবে বা মাসিক ভাবে একটি বিশেষ খাতায় সকল হিসাব সংরক্ষন করা হবে এবং নির্দিষ্ট সময় পর পুনরায় হিসাব করা হবে।
অথবা
বিনিয়োগকারী চাহিলে আমাদের সাথে পরামর্শ করে সে তাহার নিজের কর্মী নিয়োগ করতে পারিবে সেক্ষেত্রে সব কিছু হিসাবটা পুনরায় হিসাব করিতে হবে যোগাযোগ এর মাধ্যমে