Invest With Mushroom Ghor BD
About
মাশরুম ঘর বিডি
একটি কৃষি ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা মাশরুম চাষ, বীজ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং বিপণনের মাধ্যমে দেশের অন্যতম প্রধান মাশরুম উৎপাদনকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
আমাদের কাজ
আমরা মাশরুম চাষ, বীজ উৎপাদন, গবেষণা, বিপণন এবং কন্টাক্ট ফারমিং করে মাশরুম শিল্পের প্রসার ও বিনিয়োগ কারীদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করি।
আমাদের লক্ষ্য
আমাদের লক্ষ্য হল উচ্চমানের মাশরুম, প্রক্রিয়াজাত মাশরুম পণ্য ও মাশরুম বীজ সারা দেশে সরবরাহ করা এবং আন্তর্জাতিক বাজারেও প্রবেশ করা।
বিনিয়োগ সংক্রান্ত
প্রতিষ্ঠান পরিচিতিঃ
আমাদের নিজেদের মোট ৪টি মাশরুম খামার এবং চুক্তিভিত্তিক ৩টি মাশরুম ফার্ম প্রোজেক্ট চলমান রয়েছে। ৩টি ফার্মে ৭২.৫ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ রয়েছে, যেখানে ২টি ফার্মে বীজ ও মাশরুম চাষ এবং ২টিতে মাশরুম উৎপাদন করা হচ্ছে। আমাদের ল্যাব থেকে নতুন জাতের বীজ উৎপাদনের কাজ নিয়মিত চলছে।
আমাদের ৪টি ফার্মে ১৭ জন বীজ ও মাশরুম উৎপাদনের সাথে যুক্ত, ২ জন ল্যাব টেকনিশিয়ান এবং ৫ জন মার্কেটিং টিমের সদস্য রয়েছে, মোট ২৪ জনের একটি দক্ষ দল। আমরা সারা বাংলাদেশে সুনামের সাথে মাশরুমের বীজ সরবরাহ করে আসছি।
আমাদের সাফল্যঃ
আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাশরুম সেলিং প্ল্যাটফর্মগুলো (মাশরুম ঘর, ইয়াম মার্ট, তালুকদার মাশরুম এন্ড এগ্রো) পরিচালনা করছি এবং দেশের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজে মাশরুম বীজের সবচেয়ে বড় বিক্রেতা।
উৎপাদন দক্ষতাঃ
মাশরুম বীজ উৎপাদনে সাধারণত ৩০-৫৫% নষ্ট হয়, কিন্তু আমাদের দক্ষ ল্যাব টেকনিশিয়ানদের কারণে আমরা নষ্টের হার ১-২% এ নামিয়ে আনতে পেরেছি। এতে আমরা সারা বছর মাশরুমের বীজ উৎপাদন ও বিক্রি করতে সক্ষম হচ্ছি। আমরা মাশরুম ফার্মিংয়ে লাভজনক ও স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান।
বিনিয়োগের সুযোগঃ
আমরা নতুন বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করছি, যেখানে ২টি প্লট ১০ শতাংশ করে খালি রয়েছে। এর জন্য একটি বিস্তারিত বাজেটিং এবং উৎপাদন পরিকল্পনা রয়েছে।
বিনিয়োগ পরিকল্পনাঃ
প্রথম পক্ষ (বিনিয়োগকারী) এককালীন ৮,৫০,০০০/- টাকা (আট লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা) বিনিয়োগ করবেন, যার মাধ্যমে তিনি বীজ বা স্পন ক্রয় করবেন। বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতি ছয় মাসে বিনিয়োগকারী ৩০,৩৫৭ পিস বীজ পাবেন। প্রতিটি বীজ ২৮ টাকা হারে প্রদান করা হবে। বিনিয়োগকারী এই টাকা শুধুমাত্র বীজ কেনার জন্য প্রদান করবেন। ফার্মের অন্যান্য খরচ (যেমন বাঁশ, কাঠ, র্যাক, মিস্ত্রি ইত্যাদি) বিনিয়োগকারী বহন করবেন, এবং এই সম্পত্তিগুলোর মালিকানা সম্পূর্ণ বিনিয়োগকারীর থাকবে।
মুনাফাঃ
বীজ হতে আনুপাতিকভাবে ১২ মাসে ৭৫৮৯.২৫ কেজি মাশরুম উৎপাদন হবে, যা ২০০ টাকা কেজি দরে আমাদের প্রতিষ্ঠান ক্রয় করবে। মোট বিক্রির অঙ্ক হবে ১৫,১৭,৮৫০/- টাকা। বিনিয়োগের মূলধন বাদ দিয়ে মোট মুনাফা হবে ৬,৬৭,৮৫০/- টাকা।
সার্ভিস চার্জঃ
মোট মুনাফার ৩৫% (যা ২,৩৩,৭৪৭/- টাকা) সার্ভিস চার্জ হিসেবে প্রথম পক্ষকে দিতে হবে।
নিট মুনাফাঃ
অবশিষ্ট ৪,৩৪,১০৩/- টাকা নিট মুনাফা হিসেবে বিনিয়োগকারী পাবেন। অর্থাৎ প্রতি মাসে প্রায় ৩৬,১৭৫/- টাকা লাভ বিনিয়োগকারীকে প্রদান করা হবে।
সার্ভিস অন্তর্ভুক্তিঃ
৩৫% সার্ভিস চার্জের মধ্যে খামারের ভাড়া, কর্মী বেতন, পিপি, রাবার, কারেন্ট বিল এবং পরিবহন খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
বিনিয়োগের হিসাব বার্ষিক বা মাসিক ভিত্তিতে পুনরায় গণনা করা হবে এবং প্রতিটি বিনিয়োগকারী নির্দিষ্ট সময়ে তার লাভ এবং হিসাব পাবে। বিনিয়োগকারী চাহিলে নিজস্ব কর্মী নিয়োগ করতে পারবেন এবং সেই ক্ষেত্রে পুনরায় হিসাব করা হবে।