ঋষি মাশরুমের উপকারিতাঃ
১. মাশরুম দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ২. ডায়াবেটিস কমিয়ে আনে
৩. হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে
৪. ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করে
৫. হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে। এনিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায় ৬. হাড় ও দাঁত গঠনে কার্যকরী
৭. খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে
৮. আমাশয় নিরাময় করে
৯. কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে
১০. ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে ১১. যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে
১২. স্থুলতা বা মেদভুঁড়ি নিয়ন্ত্রন করে
১৩. দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে
১৪ চর্মরোগ প্রতিরোধ করে
১৫. ভাইরাস জনিত রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে
১৬. হাইপার টেনশন দূর হয়
১৭. মেরুদন্ড দৃঢ় হয় এবং ব্রেইন সুস্থ থাকে
১৮. যক্ষা রোগীর রাতের ঘাম বন্ধ করতে এটি উপকারী
১৯. এছাড়াও গায়ের রং সুন্দর করার জন্য উপকারী
২০. টক্সিন মুক্ত করে দেহ কোষকে উজ্জীবিত করার মাধ্যমে এটি আভ্যন্তরিন অঙ্গসমুহকে সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে সহায়তা করে
২১. রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটায় এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে .
ব্যবহার বিধিঃ
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ চা চামচ এবং রাতে ভরা পেটে আরও ১ চা চামচ ঋষি মাশরুম পাউডার স্যুপ, চা, কফি, হরলিক্স, গরম দুধ, গরম পানি, লাচ্চি, শরবত, যে কোন তরকারি, ডাল, তেতুঁলের চাটনি, রুটির আটার সাথে মিশিয়ে অথবা যে কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়। তবে দৈনিক সকালে খালি পেটে ১ চা চামচ এবং রাতে ভরা পেটে আরও ১ চা চামচ ঋষি মাশরুম পাউডার ১ গ্লাস হালকা কুসুম গরম লেবুর শরবত (চিনি ছাড়া) এর সাথে মিশিয়ে খেলে অধিক দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়।
সংরক্ষণ পদ্ধতিঃ
ঋষি মাশরুম পাউডার প্লাষ্টিক অথবা কাঁচের বয়ামে ২ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়। এই ২ বছরে পাউডারের পুষ্টিগুণ, রং, গন্ধ, স্বাদ কোন কিছুরই পরিবর্তন হবে না। ঋষি মাশরুম পাউডার সম্পূর্ণ পার্শপ্রতিক্রিয়ামুক্ত ভেষজ গুণাবলী সম্পন্ন একটি কার্যকরী খাদ্য। তাই শুধু রোগী নয়, পরিবারের ছোট-বড় সকল সদস্য খেতে পারবে অনায়াসে।
Reviews
There are no reviews yet.